একটা ঘটনা শুনে মনটা খুব ব্যথায় ভরে উঠল।
আমাদের এই নিউ ইয়র্কেরই এক ভদ্রলোক, পেশায় তিনি সাংবাদিক। কোভিড প্যানডামিকের সময় ইউএস সরকার যে ভাতা দিচ্ছিল, এই সাংবাদিক ভদ্রলোকের কিশোর বয়সি ছেলেটিও সে ভাতা পেয়েছিল। কিন্তু কিশোর ছেলেটি হয়ত নিজেরই কোনো সৌখিনতা কিংবা প্রয়োজনে সাংবাদিক বাবাকে টাকাটা না দিয়ে খরচ করে ফেলেছিল।
ফলাফল: জাতির বিবেক সেই সাংবাদিক তার কিশোর ছেলেটিকে ঘর থেকে বের করে দিলেন।
এখানে কে দুর্ভাগা? ওই ছেলেটি? নাকি জাতির বিবেক সাংবাদিক বাবা?
এখানে ওই কিশোর ছেলেটির সন্মানের দিকে তাকিয়ে আমি জাতির বিবেক তার সাংবাদিক পিতার পরিচয়টি এখানে প্রকাশ করলাম না। দয়া করে তার পরিচয় জানতে চেয়ে বিব্রত না করার অনুরোধ রইল।
কিশোর ছেলেটির বারার মতো মানুষদের পাশে আমি বসতে দিতে চাই না, অমন মানুষের পাশে বসতেও চাই না। আমার এই লেখাটি যারা পড়লেন, আপনাদের কাছে এধরনের মানুষকে বয়কট করার অনুরোধ করছি।
শেষ কথাটি হলো, ফেসবুকের লাইক শেয়ার নিয়ে আমি ভাবি না। কিন্তু আমার এই পোস্টটি শেয়ার করতে অনুরোধ করছি। আমি চাই এই মানুষটি সম্পর্কে সবাই জানুন এবং এদের সম্পর্কে সতর্ক হোন। যিনি নিজের পুত্রের সঙ্গেই এমন পশুর মতো আচরণ করেন- তিনি সুযোগ পেলে আপনার সঙ্গে কেমন আচরণ করবেন?
আসুন আমরা এদের বয়কট করি।